ক্রম |
সেবাসমূহের বিবরণ |
সেবাপ্রাপ্তির স্থান |
কিভাবে পাবেন |
১. |
বহি:বিভাগে চিকিৎসা সেবাসমূহ: বহি: বিভাগে আগত রোগীদের অবস্থাভেদে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ও বিনামূল্যে ঔষধ সরবরাহ করা হয়। নবনির্মিত ভবনে অদূর ভবিষ্যতে জটিল রোগীদের রোগ নির্ণয়ের জন্য বিনামূল্যে বিভিন্ন প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা, এক্স-রে ইত্যাদি যন্ত্রপাতি প্রাপ্তি সাপেক্ষে সেবা প্রদান করা হবে। চিকিৎসার্থে আসা রোগীদেরকে মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন স্বাস্থ্য-শিক্ষামূলক তথ্য প্রদর্শন করাহয়। তাছাড়া প্রসূতি রোগীদের প্রসবপূর্ব, প্রসবকালীন ও প্রসবোত্তর সেবা প্রদান করা হয়। |
ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স |
ডাক্তার, নার্স/ প্যারামেডিক্সদের মাধ্যমে |
২. |
অন্ত:বিভাগে চিকিৎসা সেবা: আন্ত:বিভাগ চালু হওয়া সাপেক্ষে সেবা প্রদান করা হবে। |
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স |
ডাক্তার, নার্স/ প্যারামেডিক্সদের মাধ্যমে |
৩. |
জরুরী বিভাগে চিকিৎসা সেবা: জরুরী বিভাগ(সকাল ৮:০০ ঘটিকা হতে বিকাল ৫:০০ ঘটিকা পর্যন্ত) খোলা রেখে যেকোন দূর্ঘটনায় আহত রোগীদের দ্রুত ব্যবস্থাপনা, কুকুরের কামড়, পানিতে ডোবা ইত্যাদি রোগীসহ যাবতীয় ইমার্জেন্সী রোগীদের তাৎক্ষনিক চিকিৎসা প্রদান করে প্রয়োজনীয় ঔষধ সরবরাহ করা এবং উন্নততর চিকিৎসার জন্য জেলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়। তাছাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সরকারী মোবাইল ফোনের মাধ্যমে রোগীদের প্রয়োজনে সার্বক্ষণিক চিকিৎসা বিষয়ক পরামর্শ প্রদান করা হয়। |
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স |
ডাক্তার, নার্স/ প্যারামেডিক্সদের মাধ্যমে |
৪. |
টিকাদান কর্মসূচী: টিকাদান কর্মসূচীর মাধ্যমে শিশুদের ডিফথেরিয়া, পোলিও, হুপিং কাশি, ধনুষ্টংকার, যক্ষা, হাম, জন্ডিস ও মেনিনজাইটিস -এই ৮টি মারাত্মক রোগের প্রতিষেধক টিকা প্রদান করে শিশুদেরকে উল্লেখিত রোগের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করা হয়। |
প্রতিটি উপজেলার মাঠর্যায়ে অস্থায়ী টিকাদান কেন্দ্রসমূহ |
মাঠকর্মীদের মাধ্যমে |
৫. |
প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা: ওয়ার্ড পর্যায়ে অবস্থিত কমিউনিটি ক্লিনিক সমূহ, ইউনিয়ন পর্যায়ে অবস্থিত ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্র ও উপজেলা পর্যায়ে অবস্থিত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসমূহে সকল প্রকার রোগের প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা প্রদান সহ বিনামূল্যে ঔষধ প্রদান করা হয় এবং স্বাস্থ্য সচেতনতামূলক প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যশিক্ষা প্রদান করা হয়। |
ওয়ার্ড পর্যায়েয় অবস্থিত কমিউনিটি ক্লিনিক সমূহ, ইউনিয়ন পর্যায়ে অবস্থিত ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্র ও উপজেলা পর্যায়ে অবস্থিত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সমূহ |
মাঠকর্মী/সিএইচসিপি, প্যারামেডিক্স ও ডাক্তারদের মাধ্যমে |
৬. |
অনুর্ধ্ব ৫ বছর বয়সী শিশুদের সমন্বিত চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা: উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্রসমূহে বিশেষ ব্যবস্থাপনায় অনুর্ধ্ব ৫ বছর বয়সী শিশুদের নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া,জ্বর ও পুষ্টিহীনতা ইত্যাদি মারাত্মক রোগের বিনামূল্যে ঔষধসহ চিকিৎসা প্রদান করা হয়। |
প্রতিটি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্র ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স |
ডাক্তার/ প্যারামেডিক্সদের মাধ্যমে |
৭. |
প্রসূতি সেবা: উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং কমিউনিটি ক্লিনিকে স্বাভাবিক প্রসব করানো হয় এবং প্রসবপূর্ব ও প্রসবউত্তর সকল প্রকার সেবা প্রদান, বিনামূল্যে ঔষধ সরবরাহ করাসহ প্রয়োজনীয় উপদেশ প্রদান করা হয় । |
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স/ ইউনিয়ন/ ওয়ার্ড পর্যায়েয় অবস্থিত কমিউনিটি ক্লিনিকসমূহ |
ডাক্তার, নার্স/ প্যারামেডিক্সদের মাধ্যমে |
৮. |
যক্ষা ও কুষ্ঠ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচী: উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্র ও গ্রাম পর্যায় বিভিন্ন ডটস সেন্টার এবং গ্রাম পর্যায়ে কফ পরীক্ষার মাধ্যমে যক্ষা রোগী চিহ্নিত করে তাহাদের বিশেষ পর্যবেক্ষনের মাধ্যমে বিনামূল্যে ঔষধ সরবরাহ করে চিকিৎসা প্রদান করা হয়। তাছাড়া বিশেষ কর্মসূচীর মাধ্যমে জনগনের মধ্যে যক্ষা ও কুষ্ঠ নিয়ন্ত্রণ বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে বিভিন সংগঠক, ক্লাব, হাটবাজার ইত্যাদিতে সভা-সেমিনার, মাইকিং করা হয়। |
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স |
ডাক্তার, নার্স/ প্যারামেডিকদের মাধ্যমে |
৯. |
বিদ্যালয় স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মসূচী: বিভিন্ন বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদেরকে বয়ো:সন্ধিকালীন বিভিন্ন স্বাস্থ্য সচেতনতামূলক শিক্ষা,অপুষ্টি ও অন্ধত্ব প্রতিরোধমূলক শিক্ষা প্রদানসহ এইডস প্রতিরোধ এবং ধূমপান/ মাদকাশক্তির কুফল সম্পর্কে স্বাস্থ্যশিক্ষা প্রদান করা হয়। বিভিন্ন হাটবাজারে ও মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে গণসচেতনতামূলক অনুরুপ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। |
বিভিন্ন বিদ্যালয়/ হাট বাজার |
মেডিকেল অফিসার ও সিনিয়র/ জুনিয়র স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মকর্তার মাধ্যমে |
১০. |
ভিটামিন এ এবং কৃমি নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচী: ভিটামিন-এ এর অভাবজনিত অন্ধত্ব প্রতিরোধ এর লক্ষ্যে গ্রাম পর্যায়ে/ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে/ ইপিআই আউটরীচ সেণ্টারে (১-৫) বছর বয়সী সকল শিশুদের বছরে ২ বার বিশেষ কমূসূচীর মাধ্যমে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ভিটামিন-এ ক্যাপস্যুল খাওয়ানো হয় এবং অনুরুপভাবে (২-৫) বছর বয়সী সকল শিশুদের বছরে ২ বার বিশেষ কর্মসূচীর মাধ্যমে কৃমিনাশক বড়ি খাওয়ানোর মাধ্যমে অপুষ্টি প্রতিরোধ করা হয়। |
উপজেলা পর্যায়ের হাসপাতাল/মাঠ পর্যায় |
মাঠ পর্যায়ে মাঠকর্মীদের মা |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস